যুবতী পরমার রাহুল এর কাছে পরাজয় এর গল্প । পার্ট-৫

ধীরে ধীরে নিজের মুখ ঘস্তে লাগলো পরমার বগলের চুলে। বগলে রাহুলের মুখ ঘসার সুড়সুড়িতে আবার পরমার মাই এর বোঁটা গুল শক্ত হয়ে টোপা টোপা হয়ে উঠতে লাগলো।
রাহুলে মুখ কিছুক্ষণ পর আবার ফিরে এল পরমার যোনিতে। রাহুলের জিভ ঝাঁপিয়ে পড়লো আক্রমনে।কখনো বা যোনিদ্বারে কখনো বা যোনির ভেতরে, একে একে আছড়ে পড়তে লাগলো সুমুদ্রের বাঁধ ভাঙা ঢেউ এর মত। রাহুলের একেকটা চুম্বনে চোষণে বা কামড়েপরমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসতে লাগলো এক এক ধরনের কাতর গোঁঙানি আর শৃৎকার।একটা সুনিয়ন্ত্রিত বাদ্যযন্ত্রর মত রাহুল বাজাতে লাগলো আমার পরমাকে। কখোনো সে ওকে বাঁধলো উচ্চ স্বরে কখনোবা নিচুস্বরে। থেকে থেকে ওকে নিয়ে যেতে লাগলো অর্গ্যাজমের চরম সীমান্তে আবার পরক্ষনেই বিশেষজ্ঞের মত টেনে হিঁচড়ে ওকে ফিরিয়ে আনছিল অতৃপ্তির আর অসন্তোষের সুমুদ্রে।

প্রত্যেক বার রাহুলের জিঙ্গাসু চোখ খুঁজছিল পরমার আত্মসমর্পণের চিহ্ন,সেটা না পেয়ে আবার দ্বিগুন উৎসাহে ঝাঁপিয়ে পরছিল সে। আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম আর মাত্র তিন মিনিট বাকি। অর্গাজম পাওয়ার জন্য পরমার ছটফটানি আর চোখে দেখা যাচ্ছিলোনা। বোধবুদ্ধি লোপ পাওয়া এক আধ পাগলির মত আচরন করছিল পরমা।আমার মনে হচ্ছিল ওকে চেঁচিয়ে বলি “আর নয় পরমা এবার হার স্বীকার করে নাও। তোমাকে আর এই যন্ত্রণা সোহ্য করতে হবে না। যাও আমি তোমাকে আজ সব বন্ধন থেকে মুক্ত করে দিলাম”।কিন্তু বাজি জিতলে হারামজাদা রাহুলটা আমার সন্তানের জননী, আমার আদরের পরমাকে চিল শকুনের মত ঠুকরে ঠুকরে খাবে এই কথা মনে পরতেই চুপ করে যেতে হল আমাকে।
এদিকে আমার সম্মান আর নিজের সতিত্ব বাঁচাতেশেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়ে যাচ্ছিল আমার বউটা । গলা দিয়ে চিৎকার আর গোঙাঁনি ছাড়া তখন আর কোন শব্দ বেরচ্ছিলনা ওর। কখনো বা চোখের মনির নড়াচড়া দিয়ে কখনা বা চোখের পাতার ইশারায় পরমা রাহুলকে বোঝাচ্ছিল ও এখনো হার স্বীকার করেনি।কিন্তু ওর শরীর ওর মনের কথা শুনছিলনা। ওর শরীর অসহায় ভাবে বাজছিল রাহুলের তালে তালে।ঘড়িতে আর মাত্র দু মিনিট বাকি। রাহুলের মনেও এখন হয়তো হেরে যাবার ভয়এসে বাসা বেঁধেছে।এক দুর্দম নিষ্ঠুর যোদ্ধার মত রাহুল ঝাঁপিয়েপড়লো পরমার অর্ধউলঙ্গ শরীরে। ওর একহাত টিপতে লাগলো পরমার পরুষ্টু মাই আর ওর অন্য হাত চটকাতে লাগলো পরমার ফুলে ওঠা কালো কালো নিপিল। রাহুলের মুখ চুষতে লাগলো পরমার ভগাঙ্কুর।
হটাৎ পরমা অস্ফুট স্বরে কি যেন বলে উঠলো। কেউ বুঝতে পারলনা পরমা কি বললো। সবাই নিঃশ্বাস বন্ধ করে পরমার দিকে তাকিয়ে ছিল। আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম আর মাত্র নব্বই সেকেন্ড বাকি। রাহুল পরমাকে উতক্ত করা বন্ধ করে ওর দিকে তাকাল। “কি বলছো পরমা জোরে বল”। পরমা বলল কিন্তু কেউ শুনতে পেলনা। রাহুল চেঁচিয়ে উঠলো “পরমা যা বলবে জোরে বল যাতে ঘরের সবাই শুনতে পায়”।অবশেষে ভেঙে পড়লো আমার বউ। হাউ হাউ করে কাঁদতে কাঁদতে রাহুলের বুকে মুখ গুঁজে দিল পরমা।“আমাকে চুঁদে দাও রাহুল, আমাকে চুঁদে দাও। আমি আর সঝ্য করতে পারছিনা। আমাকে চুঁদে চুঁদে খাল করে দাও তুমি।প্লিজ রাহুল আমি আর পারছিনা”। রাহুলের মুখ হাসিতে ভরে উঠলো, পরমাকে বুকে জরিয়ে ধরলো ও তারপর পরমার কপাল আর মাথা চুমোয় চুমোয় ভরিয়ে দিতে দিতে বললো “দেব সোনা দেব, চুঁদে চুঁদে শেষ করে দেব আমি তোমাকে……চুঁদে চুঁদে শেষ করে দেব”। সবাই হই হই করে উঠলো আনন্দে, যেন অধীর আগ্রহে সবাই অপেক্ষা করছিল কখন পরমা ভেঙে পরে আর ধরা দেয় রাহুলের বুকে।
পরমা রাহুলের বুকে মুখ গুঁজে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলো বেশ কিছুক্ষণ ধরে। রাহুল ওকে বুকে জড়িয়ে ওর মাথায় আর পিঠে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে আদর করে যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর পরমার কান্না একটু থামলে রাহুল আদুরে গলায় পরমাকে বললো “তখন থেকে তো তোমায় বলছি বলে দাও, বলে দাও, তুমি পারবেনা, তুমি তো আমার কথা কানেই নিচ্ছনা”। আমাকে অবাক করে পরমা আবার রাহুলের বুকে মুখ গুঁজে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কি যেন একটা বললো যা আমি বুঝতে পারলামনা। কিন্তু উত্তরে রাহুল যা বললো তা শুনে বিচিআমার মাথায় উঠে গেল । 
ও বললো “তুমি যত বার বলবে ততবার দেব সোনা, তোমায় কথা দিচ্ছি সারা রাত তোমাকে এতবার চুঁদবো যে কাল সকালে তুমি সোজা হয়ে হাঁটতে পর্যন্ত পারবেনা”।ভিড় হয়ে রয়েছে রাহুলের চার পাশে। সবাই একে একে রাহুলকে অভিনন্দন জানাতে লাগলো। বেশ কিছুক্ষণ পর পরমা রাহুলের বুক থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে কোনক্রমে নিজের সায়ার দড়ি আর ব্লাউজের বোতাম ঠিক করে নিতে লাগলো।এক আশ্চর্য শূন্য দৃষ্টি ছিল ওর চোখে।লজ্জা শরমের কোন বালাই নেই, ঠোঁট শুকনো, মাথার চুল উসকো খুসকো, কিরকম যেন অদ্ভুত নেশাগ্রস্থর মত লাগছিল ওকে। আমাদের মারকেটিং ম্যানেজার মোহিত গিয়ে রাহুল কে শ্যেকহ্যান্ড করে বললো “ওয়েল প্লেড রাহুল, ইউ আর অসাম, ইউ রিয়েলি ডিসার্ভ হার। থাঙ্কস ফর দা নাইস এনটারটেন্টমেন্ট ইউ গেভ অ্যাস টুনাইট”। মহিতের বউ রেশমি বললো “রাহুলদা কি দিলে তুমি আজ, সত্যি তুমি গ্রেট। তবে আমরা চাই তুমি আমাদের সবাই কে তোমার ট্রফিটা একবার ভাল করে দেখাও। সবাই হই হই করে উঠলো হ্যাঁ হ্যাঁ দেখাতে হবে…দেখাতে হবে। দিলিপ তাড়াতাড়ি একটা ক্যামেরা নিয়ে এল কোথা থেকে। পরমা লজ্জায় মুখ ঢেকে ফেললো আর রাহুল বীরদর্পে পরমাকে একঝটকায় কোলে তুলে নিল। পরমার পরনে তখন শুধু সায়া আর ব্লাউজ। ওর শাড়ি ব্রা আর প্যান্টি এক কোনে জড়ো হয়ে পরে রয়েছে। দিলিপের ক্যামেরা ক্লিক করে উঠলো। উঠে গেল ট্রফির ছবি। পরমার পাছার কাছে জড়িয়ে ধরে হাসি হাসি মুখে ওকে নিজের কোলে তুলেছে রাহুল আর পরমা দুই হাতে লজ্জায় নিজের মুখ ঢেকেছে যেন ওরা সদ্দ্য বিবাহিত স্বামী স্ত্রী। আমার মুখে কি যেন একটা নোন্তা নোন্তা লাগলো। বুঝলাম আমার চোখ ভেঁসে যাচ্ছে জলে, কখন থেকে যেন আমি খুব কাঁদছি। তাড়াতাড়ি সকলের অলক্ষে চোখের জল মুছে নিলাম আমি । হইচইের মধ্যে হটাত সুদিপার গলা পেলাম ড্রয়িংরুমের ভেতর থেকে ওঠা ওদের দোতলার সিঁড়ির সবচেয়ে ওপরের ধাপ থেকে। রাহুল তোমাদের ফুলশয্যার বিছানা তৈরি। ওকে নিয়ে তাড়াতাড়ি চলে এস আমাদের বেডরুমে, আমি খুলে রেডি করে রেখেছি। চরম হইচই, হাঁসি আর সিটির মধ্যে রাহুল পরমা কে কোলে নিয়েই বীরদর্পে হাঁটতে লাগলো ওদের দোতলার সিঁড়ির দিকে। পরমা যখন বুঝল রাহুল ওকে কোলে নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উঠবে তখন ও ভয় পেয়ে শক্ত করে রাহুলের গলা জড়িয়ে ধরলো।আবার একপ্রস্থ সিটি আর চিৎকার।সিঁড়ির একবারে ওপরের ধাপে দাঁড়িয়ে সুদিপা থামালো রাহুল কে, বললো “রাহুল এই নাও আমার আর দিলিপের তরফ থেকে তোমার ম্যান অফ দা ম্যাচ গিফট”। রাহুল ওর হাত থেকে কিছু একটা নিল। পরমা কে কোলে নিয়ে আছে বলে ও ভাল করে দেখতে পাচ্ছিলোনা সুদিপা ওকে কি দিল। ও তাই পরমাকে কোল থেকে নাবিয়ে এক হাতে জড়িয়ে ধরে অন্য হাত দিয়ে দেখতে চাইলো সুদিপা ওকে কি দিল। সবাই এবার স্পষ্ট দেখতে পারলো সুদিপা ওকে কি দিয়েছে। একটা কনডোমের প্যাকেট। সবাই নিচে থেকে হো হো করে হেঁসে উঠলো। সুদিপা বললো রাহুল ওই প্যাকেটে তিনটে আছে, তোমার আরো দরকার হলে আমাদের কাছে চেয়ে নিও। সুদিপার কথা শুনে পরমা ফিক করে হেঁসে ফেললো তারপর অন্য দিকে লজ্জায় মুখ ঘোড়ালো। রাহুল সুদিপাকে চোখ টিপে বললো “শিওর”।নিচে থেকেকে যেন একটা চিৎকার করে উঠলো “রাহুল তুমি আগে ওর কোনটা নেবে? পরমার কোনটা তোমার সব চেয়ে পছন্দ? রাহুল একটু হেঁসে পরমার পাছায় দু বার চাপরে দিয়ে বললো “বুঝেছ নাকি আরো খুলে বলতে হবে। তলায় আবার হাসির রোল উঠলো। পরমা রাহুলের কাণ্ড দেখে ছদ্মরাগে ওর বুকে দু চারটে কিল মেরে লজ্জায় নিজের মুখ ঢাকলো দুই হাতে। একটু পরেই রাহুল পরমা কে নিয়ে ঘরে ঢুকে গেল আর ওদের দরজা বন্ধ হয়ে গেল।


আমার কাঁধে কে যেন একটা হাত দিল……”রঞ্জিত একা একা এখানে দাঁড়িয়ে কি করছ, চল তোমার সাথে একটু গল্প করি”। মোহিত…… আমাদের মার্কেটিং ম্যানেজার। আমি একটু হাঁসার চেষ্টা করলাম কিন্তু অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও মুখে হাঁসি এলোনা আমার। মোহিত বললো “রঞ্জিত ডোন্ট টেক ইট ইন ইয়োর হার্ট। টেক ইট স্পোর্টিংলি। দু তিন ঘণ্টার তো ব্যাপার দেখতে দেখতে কেটে যাবে। কাল সকালেই তো পরমা আবার তোমার বউ হয়ে যাবে।ডোন্ট ইন্টারাপ্ট দেম টুনাইট।লেট দেম হ্যাভ দেয়ার প্লেজার”।আমি অনেক চেষ্টা করেও কিছু বলতে পারলাম না, ফ্যালফ্যাল করে ওর মুখের দিকে চেয়ে রইলাম। “ইটস হোলি টুনাইট রঞ্জিত, ডোন্ট ইউ নো দা লাইন ‘বুড়ানা মানো হোলি হ্যায়’? আজ সকলকে মাফ করে দিতে হয়, মনে কোন দাগ রাখতে নেই”।
আমি আর থাকতে পারলাম না বললাম “তুমি যা বলছো বুঝেছি। কিন্তু একটা কথা বল রাহুল তোমার বউয়ের সাথে এরকম করলে তুমি কি মেনে নিতে”।
মোহিত একটু হেঁসে বললো “রঞ্জিত তুমি খুব রেগে গেছ মনে হচ্ছে। তোমাকে একটা সত্যি কথা বলি শোন। রাহুল কে আমি অনেক দিন ধরে জানি। ও আমাদের কম্পানিতে যোগ দেওয়ার অনেক আগে থেকেই আমি ওকে চিনি। পার্টিতে কোন মেয়েকে ওর পছন্দ হলে তার সাথে শোয়ার জন্য ও প্রায়ই এই খেলাটা খেলে। তোমার বউ পরমা সত্যি খুব সুন্দরী। আমার মনে হয় রাহুল ওকে আজ টার্গেট করে এসেছিল। সব সময়ই যে সব মেয়ে ওর ফাঁদে পা দেয় তা নয়। তবে ও এমন ভাবে অনেক মেয়েকে ওর সাথে শুইয়েছে।
মোহিতের কথা শুনে রাগে আমার মাথায় আগুন জ্বলে উঠলো। বললাম-“সবাই কেন ওর এই নোংরামোর প্রতিবাদ করেনা বলেতে পারো? আমার আশ্চর্য লাগছে এই ভেবে যে যাদের বউয়ের সাথে ও শোয় তারাও এসব চুপচাপ মেনে নেয় কি ভাবে?”
-“
তার কারন অনেকেই ওর এই ব্যাপারটা খুব এনজয় করে, বিদেশের মত আজকাল ‘ওয়ায়িফ শেয়ারিং’, ‘কাকোলডিং’ এইসব সেক্স ফান টান আজকাল কোলকাতাতেও খুব চলছে। এছাড়া পার্টিতে ইদানিং আজকের মত এই সব অ্যাডাল্ট গেমটেমেরও খুব চল। বাকিরা যারা রয়েছে তারাও প্রতিবাদ করেনা কারন এই সব অ্যাডাল্ট গেমটেম দেখে তারা মাঝে মাঝে একটু মুখ বদলানোর সুযোগ পায়।পরস্ত্রীর ন্যাংটো শরীর দেখার মত নির্ভেজাল একটু আমিষ মজা সকলেই এনজয় করে”। আসলে তোমার মুখ দেখে মনে হচ্ছে তুমি একটু মিডিল ক্লাস মানসিকতায় বিশ্বাসী, তাই তুমি ঠিক মানাতে পারছোনা”।
-“তুমি ঠিকই ধরেছ মোহিত, আমি একজন গরিব স্কুল মাস্টারের ছেলে। বেসিক্যালি ফ্রম অ্যা মিডিল ক্লাস ব্যাকগ্রাউন্ড। আমি তোমাদের এই সব আপারক্লাস পার্টি কালচারের সাথে খুব একটা পরিচিত নই। ইদানিং খানিকটা চাকরী বাকরী বজায় রাখার জন্যই হয়তো এইসব পার্টি ফার্টি অ্যাটেন্ড করছি”।
-“
দেখ রঞ্জিত এরকম বললে চলে না। তুমি এখন একটা খুব বড় পজিসনে আছ। ডোন্ট ইউ আনডারস্ট্যান্ড তুমি এখন আর মিডিল ক্লাসে নেই, ইউ আর ইন দা আপার ক্লাস নাউ। তোমাকে এই ক্লাসে টিকে থাকতে গেলে চারপাশে যা চলছে তার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতেই হবে। আর আজকাল সকলেই এসব সেক্স ফেক্স এর ব্যাপার একটু স্পোর্টিংলি নেয়”। তোমাকে আর একটা কথা বলি শোন, তুমি হয়তো প্রথমটায় বিশ্বাস করবেনা কিন্তু তুমি আমার কথার সাথে পরে মিলিয়ে দেখো নিও, রাহুলের সাথে পরমার আজকের শোয়া তোমাদের সেক্স লাইফ কে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে”।
-“
কি যা তা বলছো, একি সম্ভব?” আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে মোহিতকে বললাম।
-“
স্পম্ভবই শুধু নয় এটা বাস্তব। আজ থেকে তিন বছর আগে রাহুল যখন এই খেলাটা খেলে প্রথম রেশমির সাথে শুয়ে ছিল তখন আমিও হাতে নাতে এর প্রমান পেয়েছি।
আমার মুখ দিয়ে আর কথা বেরচ্ছিল না । আমি এত অবাক হয়েছিলাম যে আমার মুখের হাঁ আর বুঁঝছিলই না।“ তুমি কি বলছো মোহিত, রাহুল রেশমিকেও………”
শুধু রেশমিকেই নয় ও তো সুদিপাকেও মাস ছয়েক আগে আমার দেওয়া একটা পার্টিতে এমনি করে চুঁদেছে। আমি রাহুল আর রেশমি নিজে সব আ্যরেঞ্জ করেছিলাম। ওই ঘটনার পর দিলিপ নিজে আমার কাছে এসে থ্যাকন্স জানিয়ে স্বীকার করেছে যে এর থেকে ওর সেক্স লাইফ দারুন ভাবে উপকৃত হয়েছে।শোন আমার মনে হয় দিলিপ আর সুদিপা বোধহয় জানতো যে আজ রাহুল তোমার বউয়ের সাথে শোবার ধান্দা করছে। ওরা নিশ্চই সবাই মিলে বসে প্ল্যান করেছে যেমন আমি করেছিলাম ওদের বেলায়। যাই হোক আমি তোমাকে এসব ফাঁস করে দিয়েছি ওদের কে বলে ফেলোনা যেন আবার। আসলে তোমার মুখ দেখে আমার মনে হল তুমি তোমার মিডিল ক্লাস মানসিকতার জন্য ব্যাপারটাকে সহজে হজম করতে পারবেনা। তাই আমি তোমাকে এত কথা বললাম। আই থিকং ইট উইল হেল্প ইউ টু ডাইজেস্ট টুডেজ ইনসিডেন্ট। তুমি দেখে নিও রঞ্জিত আজকের ঘটনার সুফল শীঘ্রইতুমি তোমাদের দ্যাম্পত্তের বিছানায় পেতে শুরু করবে”।
হটাত কে যেন মোহিতের নাম ধরে ওকে ডাকলো। মোহিত আমার হাতে আর একটা ড্রিংকের গ্লাস ধরিয়ে একটু আসছি বলে চলে গেল।ওপরের ঘরে রাহুল আর পরমা এখন কি করছে ভাবতেই মাথাটা কেমন যেন বন বন করে ঘুরে উঠলো। আমার মনে হল আমার এখুনি একবার বাথরুমে যাওয়া দরকার। দেরি না করে বাথরুমের দিকে হাঁটা দিলাম।বাথরুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে কোন রকমে নিজেকে তাড়াতাড়ি খালি করলাম। প্যান্টের চেন বন্ধ করে বেরতে যাব হটাত কেমন যেন একটু ওয়াক মত উঠে এল মুখে। বুঝালাম অনেকটা মাল খেয়ে ফেলেছি আজ আমি। তাড়াতাড়ি কমোটের কাছে গিয়ে গলায় একটু আঙুল দিতেই হরহর করে বমি হয়ে গেল। বমিটা করে ফেলার পর অবশ্য নিজেকে একটু যেন ফ্রেশ লাগতে লাগলো। চোখে মুখে ভাল করে জলের ঝাপটা দিলাম। তারপর আস্তে আস্তে বাথরুম থেকে বেরলাম আমি। যদিও এখন কি করবো ঠিক মত বুঝে উঠেতে পারছিলামনা। পরমা কে রাহুল কখন ছাড়বে তাও জানিনা। আমি


0 comments: