পাগলের মত সঙ্গম করতো ও আমার সাথে, কোন কোন রাতে প্রায় তিন চার বার ও
মিলিত হয়েছি আমরা। যা আগে সপ্তাহে একবারের বেশি হতনা। আসলে রাহুল জানে কি ভাবে
মেয়েদের ভেতরকার সুপ্ত কামনা বাসনা কে জাগিয়ে আগ্নেয়গিরি বানাতে হয়। ও জাগায় আর
মজা লোটে তাদের স্বামীরা। এই জন্যই ওর সঙ্গিনীদের স্বামীরা কখনো কমপ্লেন করে
না”।-“তুমি কি বলছো আমি বুঝতে পারছিনা সুদিপা, আমার তো মনে হচ্ছে আমি আর কোনদিন পরমা কে ছুঁতেই
পারবোনা। যখনই ছুঁতে যাব, আমার মনে পরবে রাহুল ওর
ওই শরীরটাকে নগ্ন করে নিয়ে খেলা করছে। আমাদের মধ্যে বিশ্বাস বলে কি কোন বস্তু আর
থাকবে সুদিপা”?-“তুমি কিচ্ছু জাননা
রঞ্জিত। কাল থেকে তুমি যখন পরমার সাথে শোবে দেখবে রাহুলের সাথে ওর মিলনের কথা মনে
করে কি প্রচণ্ড উত্তেজিত থাক তুমি। আজ রাতের বেদনা অপমানের চেয়ে অনেক গুন বেশি
যৌনতৃপ্তি আর উত্তেজনা এবার থেকে তুমি প্রতি রাতে পরমার কাছ থেকে ফেরত পাবে। আমার
কথা মিলিয়ে দেখেনিও”।-”কি জানি সুদিপা তোমার কথা আমি ঠিক মত বুঝতে পারছিনা, আসলে আমার মাথা ঠিক মত কাজ
করছেনা”।-“তুমি এখন বাড়ি ফিরে যাও রঞ্জিত। তোমার কোন ভয় নেই কালকে সকালেই তোমার বউ
ঠিক মত বাড়ি পৌঁছে যাবে। রাহুল আর যাই করুক ও পরমার কোন ক্ষতি করবেনা। তবে পরমাকে
আর বকাবকি করোনা, এতে তোমাদের সম্পর্কটা
বিগড়ে যেতে পারে। আমার তো মনে হয় আজকের ব্যাপারে কাল তোমার কোন কথা তোলাই উচিত
হবেনা ।
ওর এখন একটু বাক্তিগত স্পেস দরকার। পরমাকে নিজেকেই ঠিক করতে দাও আজকের
ব্যাপারটা ও কি ভাবে সামলাবে। পরমা খুব ইনটেলিজেন্ট মেয়ে রঞ্জিত, দেখ ও ঠিক সামলে নেবে”।আমি তো
জানি রাহুল সুদিপা কে ফোন করে আমাকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেছে। আমি ঠিক করলাম আজকে
রাতের মত বাড়িই ফিরে যাব।সুদিপার কাছে বিদায় জানিয়ে ওদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাব এমন
সময় সুদিপা আবার ডাকল আমাকে।আমি ওর দিকে ফিরে তাকাতে বললো “সাবধানে বাড়ি যেও, তোমার তো একটু নেশাও হয়েছে মনে
হল। একদম দুশ্চিন্তা করবেনা। একটা কথা সবসময় মনে রাখবে সেক্স আর ভালবাসা দুটো
সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। সেক্স যতই আকর্ষক হোক না কেন ভালবাসা চিরকালীন। আর তুমি খুব
ভাল করেই জান পরমা তোমাকে কতটা ভালবাসে”।ঘাড় নেড়ে সুদিপা কে বিদায় জানিয়ে আমি
আস্তে আস্তে নিজের গাড়ি তে উঠে স্টার্ট দিলাম। সেই রাতে কি ভাবে যে
গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরেছি তা শুধু আমিই জানি। গাড়িটা পার্ক করে বিল্ডিংএ সবে ঢুকেছি
এমন সময় মোবাইলে পরমার ফোন। ফোন ধরতেই পরমার গলা পেলাম। কিরকম যেন জরানো জরানো
গলা।-রঞ্জিত আমি এখন একটু রাহুলের ফ্ল্যাটে যাচ্ছি। আজ রাতটা ওখানেই থাকবো। কাল
সকালে রাহুল আর আমি দু দিনের জন্য একটু মন্দারমুনি বেড়াতে যাচ্ছি। জানি তোমার খুব
রাগ হচ্ছে কিন্তু তোমাকে সব ম্যানেজ করে নিতে হবে। ফিরে এসে বাকি কথা হবে। আর একটা
কথা, আমাকে একটু পর থেকেই আর মোবাইলে
পাবে না। আমার মোবাইলের চার্জ প্রায় শেষ। সুতরাং ফোন করোনা। ভাল থেক। রবিবার বিকেল
৫ টা নাগাদ আমাদের বিল্ডিং এর বাইরে একটা গাড়ি থামার শব্দ শুনলাম। আমি অবশ্য
জানতাম ও রবিবার বিকেলেই ফিরবে। জানলা দিয়ে দেখলাম পরমা গাড়ি থেকে বেরিয়ে গাড়ির
ভেতর বসে থাকা রাহুলের দিকে হাত নাড়ছে। ও গাড়ি থেকে বেরিয়ে ওপরে ওঠার আগেই আমাদের
এপার্টমেন্টের সদর দরজাটা একটু ভেজিয়ে খুলে রেখে বসার ঘরের সোফায় বসে রইলাম আমি।
আমাদের আয়াটা তখন বাচ্চাটাকে নিয়ে পাশের এপার্টমেন্টের মিসেস সরকারের কাছে গেছে।
মিসেস সরকারের ছেলে বাইরে থেকে পড়াশুনো করে। উনি আর ওনার হ্যাসব্যান্ড অস্ভব
বাচ্চা ভালবাসেন। আমরা বাড়ি না থাকলে প্রায়ই ওনারা আমাদের আয়াটিকে ডেকে নেন
নিজেদের এপার্টমেন্টে। একটু পরেই পরমা দরজা দিয়ে বসার ঘরে ঢুকলো। বসার ঘরে আমাকে
দরজার দিকে তাকিয়ে বসে থাকতে দেখে একটু যেন থমকে গেল ও। তারপর যেন কিছুই হয়নি এমন
ভাবে আমাকে বললো “কি গো সদর দরজা হাট করে খুলে, লাইট ফাইট সব নিবিয়ে বসে রয়েছো কেন”? আমি ওর প্রশ্নর উত্তর দিলাম না।
মুখটা একটু বিকৃত করে ওকে জিগ্যেস করলাম “আগে বল বেড়ানো কেমন হল? খুব মজা করেছো নিশ্চয়ই রাহুলের
সাথে”। আমার দিকে একটু বিরক্ত মুখে তাকিয়ে ও বললো “তুমি কি এখুনি ঝগড়া শুরু করবে
নাকি আমার সাথে? আমাকে একটু জিরতে তো
দাও”। আমি বললাম ঝগড়া??? আমার
কি সে সাহস আছে???? আমি
তো তোমাকে প্রশ্ন করতেও ভয় পাচ্ছি এখন???? “রঞ্জিত……প্লিজ।
রাতে শোবার সময় কথা হবে, এখন আমাকে ছাড়। আমি খুব
ক্লান্ত আর আমার খুব খিদেও পেয়েছে”।“আমি আর তোমাকে ধরে রাখাতে পারলাম কোথায় বল?” একটু বিকৃত স্বরে আমি ওকে
বললাম”।পরমা আমার কথার কোন উত্তর দিলনা। শুধু বললো “এই… আমি একটু বাথরুমে যাচ্ছি, তোমার ছেলে কোথায়? নিশ্চই মিসেস সরকারের কাছে নিয়ে
গেছে আয়াটা”?
তারপর বাথরুমের বন্ধ দরজার ভেতর
থেকে আর কি সব যেন বললো ঠিক শুনতে পেলাম না। ও বাথরুম থেকে চানটান করে ফ্রেশ হয়ে
বেরনোর পর আমি ওর সাথে আর একটা কথাও বলিনি। চুপচাপ টিভিতে একটা সিনেমা দেখাতে
নিজেকে ব্যাস্ত রাখলাম। ঘরের টুকটাক কাজ করার ফাঁকে ফাঁকে ও যে আমাকে আড় চোখে
দেখছে তা আমি বেশ বুঝতে পারছিলাম। ও বুঝতে পেরেছে আমি খুব রেগে আছি। বুঝতে
পারছিলাম কাজ করতে করতে ও মনে মনে ভেবে নিচ্ছে রাতে শোবার সময় কি ভাবে আমাকে
সামলাবে।রাতে শোয়ার আগে আয়াটা বললো “বউদি এই তিন দিন কোথায় ছিলেন। বাচ্চাটা খুব
খুঁজছিল আপনাকে। দাদাবাবু কে জিগ্যেস করলাম। উনিও ঠিক করে বলতে পারলেন না”। পরমা
ওর এই প্রশ্ন শুনে ভীষণ অস্বস্তিতে পরে গেল। ও কোন মতে নিজেকে সামলে নিয়ে আয়াকে
বললো “আমার এক আত্মীয় খুব অসুস্থ ছিল, তাই তাকে দেখতে চলে
গেছিলাম। হটাত করে গেছিলাম বলে তোমার দাদাবাবুর একটু রাগ হয়েছে আমার ওপর, তাই তোমাকে বলেনি আমি কোথায় গেছি।
তবে তোমার আমাদের সংসারের অতো সব ভেতরের ব্যাপার ট্যাপার জানার এত কি দরকার বলতো?, তুমি তোমার নিজের কাজটা মন দিয়ে
করোনা, তাহলেই হবে।আয়াটা পরমার কথা গায়ে
না মেখে বললো “বউদি ওকে আজ আপনার বুকের দুধ দেবেনতো নাকি কৌউটোর দুধ গুলবো”? পরমা বিছানা পরিস্কার করছিল। ও
উত্তর দেবার আগে আমার দিকে ঘুরে তাকিয়ে দেখলো আমি কি করছি। আমি না শোনার ভান করে
টিভি দেখতে লাগলাম। পরমা একটু চাপা স্বরে আয়াকে ঝাঁঝিয়ে বললো “না আজকে আর দুধটুধ
দেবার ইচ্ছে নেই। আজ আমি ভীষণ ক্লান্ত, তোমাকে আজ কৌটোর দুধই
গুলতে হবে।আয়াটা আমাতা আমতা করে বললো না মানে ও প্রায় তিন চার দিন আপনার বুকের দুধ
পায়নিতো তাই বললাম? পরমা এবার বেশ বিরক্ত
ভাবে বললো “আচ্ছা ওর তো এখন দেড়বছরের ওপর বয়েস হয়ে গেছে নাকি? রোজই মায়ের বুকের দুধ গিলতে হবে
এরকম কোন ব্যাপার এখন তো আর নেই। এবার তো আস্তে আস্তে মাইয়ের নেশা ছাড়াতে হবে ওর।
আয়াটা বললো “না আসলে………। পরমা ওকে থামিয়ে বললো “তাছাড়া আজ আমার বুকে ওকে দেবার মত
এখন আর অতটা দুধ নেই। আজ দুপুরে অনেকটা দুধ বেরিয়ে গেছে আমার………মানে আমি বার করে
দিয়েছি……আসলে আজ তো ফেরার কথা ছিলনা তাই”।আমি মনে মনে ভাবছিলাম……বাড়ি ফেরার আগে
দুপুরে শেষ বারের মত একবার তো ওরা নিশ্চই লাগিয়েছে । আর লাগালাগি হলে মাই
টেপাটিপিতো হবেই। আর টেপাটিপির সময় নিশ্চই পরমার মাই খেয়েছে রাহুল। বুঝলাম বোঁটাতে
ওর চোষণ পেয়ে পরমা আর নিজেকে সামলাতে পারেনি, রাহুলকে বুকের পুরো
দুধটাই এনজয় করতে দিয়েছে ও। এখন তাই ওর বুকে আর আমার বাচ্চাটাকে দেবার মত কিছু নেই।
মাথায় আগুন জ্বলে উঠলো আমার। অনেক কষ্টে নিজেকে সংযত করলাম আমি।
আয়া বেবিকে দুধ খাইয়ে ঘুম পারিয়ে দিতে দিতে প্রায় এগারোটা বেজে গেল। রাত
সাড়ে এগারটার সময় সব কাজ শেষ করে পরমা শুতে এল। লাইট নিবিয়ে শুধু সায়া আর একটা লুজ
ব্লাউজ পরে রোজকার মত আমার পাশে শুল। আমি চুপচাপ ছাদের দিকে তাকিয়ে শুয়ে ছিলাম।-“রঞ্জিত”-“হুম”-“তুমি
খুব রাগ করেছো না?-“রাগ করবোনা…… নিজের বউ পরপুরুষের সাথে দু
দিন ধরে চুঁদিয়ে বাড়ি এল তাও রাগ হবেনা বলতে চাও?” -“ছিঃ
রঞ্জিত এভাবে বলছ কেন?”-“আর কত ভাল ভাবে বলবো তোমাকে?
বল
চুঁদিয়ে আসনি তুমি রাহুলের সাথে? আমি কি মিথ্যে কথা বলছি?-”রঞ্জিত
তুমি তো সেদিন পার্টিতে প্রথম থেকেই ছিলে। তুমি কি দেখনি আমি কিরকম অনিচ্ছাক্রিত
ভাবে ব্যাপারটায় জড়িয়ে পরলাম। রাহুল মেয়েদের সম্বন্ধে বাজে বাজে কথা বলছিল। যে কোন
মেয়েই এর প্রতিবাদ করতো। রেশমি আর সুদিপা করেনি কারন ওদের দুজনকেই রাহুল আগে
এইভাবে ফাঁসিয়েছিল। তোমার কি মনে হয় শেষে এমন হবে জানলে আমি ওই ভুল করতাম। তুমি কি
দেখনি রাহুল কি ভাবে বুদ্ধি করে আমাকে ওর ছক্রবুহে ফাঁসাল আর সবাই সব জেনেও চুপ
করে রইলো। কি গো বল?আমি বলতে বাধ্য হলাম “হ্যাঁ আমি সব
দেখেছি”।-“তুমি নিশ্চয়ই দেখেছ আমি কি আপ্রান চেষ্টা করেছি তোমার আর আমার সম্মান
বাঁচাতে। তুমি বিশ্বাস কর রঞ্জিত শেষের দিকটায় আমার শরীর আর একদম আমার মনের কথা
শুনছিলনা।–“কিন্তু তাই বলে তুমি…………”-“ওফ রঞ্জিত তুমি কি বুঝছোনা যে আমি যার কাছে
হেরেছি সে একটা যে সে পুরুষ নয়। যৌনতার ব্যাপারে রাহুল একদম সেক্সগড।
মেয়েদের কি ভাবে যৌন উত্তেজিত করতে হয়, কি ভাবে
তাদের অর্গাজম কন্ট্রোল করে করে তাদেরকে প্রায় অর্ধউন্মাদ করে দিতে হয়,
এরপর কি
ভাবে সেই সব কামার্ত মেয়েগুলোকে ধীরে ধীরে নিজের বশে আনতে হয় সে ব্যাপারে ও যেন
একবারে পি-এইচ-ডি করে এসেছে। বল আমি যা যা বলছি তা ভুল। তুমি সবই তো নিজের চোখেই
দেখছ রঞ্জিত। তোমার বিশ্বাস না হয় তুমি রেশমি আর সুদিপাকে জিগ্যেস কর”। পরমার
যুক্তি আমি অস্বীকার করতে পারলামনা। আমার রাগ অভিমান সব আশ্চর্যজনক ভাবে অনেক কমে
এল। আমি ওকে বলতে বাধ্য হলাম ও ঠিক বলছে।-“কিন্তু পরমা তোমার সাথে ওর বাজি হয়েছিল
যে তুমি মাত্র তিন ঘণ্টা ওর সাথে ওর কথা মতন চলবে। কিন্তু তুমি ওর সাথে কি ভাবে
মন্দারমুনি বেরাতে চলে গেলে সেটা আমার মাথায় ঢুকছে না। তোমার কি একবারও মনে হলনা
যে ঘরে তোমার একটা দুধের বাচ্চা রয়েছে । তুমি কি ভাবে ভুলে যেতে পারলে যে তুমি
একজন মা,
তোমার
একটা সংসার রয়েছে, একটা স্বামী রয়েছে। আয়াটাকে পর্যন্ত বলতে
পারিনি তুমি কোথায় গেছ। ও বারবার জিগ্যেস করছিল বউদি কথায়,
বউদি
কোথায়”?পরমা
আমাকে আস্তে করে জড়িয়ে ধরলো তারপর আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে ফিসফিস করে বললো
–“ওঃ রঞ্জিত তুমি এখনো বুঝতে পারছোনা? রাহুল
আমাকে ওর কারিস্মা, ওর চারম আর ওর সেক্স দিয়ে একবারে
মন্ত্রমুগ্ধের মতন করে দিয়েছিল। ও যদি সেদিন চাইতো, ও আমাকে
সম্পূর্ণ নগ্ন করে রাস্তা দিয়ে হাঁটাতেও পারতো। তোমাকে বলছিনা শুধু আমি নয় যে কোন
বয়েসের যেকোন মেয়েকে যেকোনো জায়গায় যে কোন সময়ে সিডিউস করে ও বিছানায় নিয়ে যেতে
পারে। তুমি জাননা রঞ্জিত রাহুল আমার কাছে পরে স্বীকার করেছে ও অনেক বিবাহিত মেয়েকে
এইভাবে খেয়েছে। এমনকি আমাদের সুদিপা আর রেশমিকেও না খেয়ে ছাড়েনি ও রঞ্জিত।-“হ্যাঁ
সেটা আমি জেনেছি। সুদিপা আমার কাছে পরে সব স্বীকার করেছে”।-“তবে তুমিই বল?
একে তো
আমার বেশ নেশা হয়ে গিয়েছিল। তারপর ওর সাথে একবার ইন্টারকোর্স করার পর আমি যেন
কিরকম একটা জন্তু মতন হয়ে গিয়েছিলাম। আমার স্বাভাবিক বুদ্ধিবৃত্তি সব লোপ
পেয়েছিল”।পরমা যা বলছে সেটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্যি তা তো আমি আগেই জানতাম,
কারন এসব
আমি সেদিন নিজের চোখেই দেখেছিলাম।-“কিন্তু আমি যে রাহুলকে একবারে দুচোখে দেখতে
পারিনা পরমা। ও আমার সম্মান নিয়ে, তোমার ইজ্জত নিয়ে এভাবে খেলে গেল আর আমি
কিছুই করতে পারলামনা, এ আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিনা। তুমি
জাননা এই দুরাত আমি ভাল করে ঘুমতে পারিনি, ভাল করে
খেতে পর্যন্ত পারিনি”।-“ব্যাপারটা স্পোর্টিংলি নাও রঞ্জিত,
দেখ সব
ঠিক হয়ে যাবে। মন খারাপ করোনা লক্ষিটি। আমি রাহুলের সাথে সেক্স করেছি ঠিকই কিন্তু
তাই বলে ওকে তো আর ভালবেসে ফেলিনি। আমি ভাল তো বাসি আমার রঞ্জিত কে,
আমার এই
সোনাটাকে,
যার জন্য
আমি আমার ঘর, আমার আত্মীয়স্বজন সবাইকে ছেড়েছি”।কিছুক্ষণ চুপ করে রইলাম আমরা দুজনেই।
“তোমরা এই দুদিনে অনেক বার করেছো না গো” কাতর
গলাই ওকে জিগ্যেস করলাম আমি।পরমা প্রথমটায় উত্তর দিলনা,
শুধু আমার
বুকের লোমে আস্তে আস্তে মুখ ঘষতে লাগলো। তারপর ফিসফিস করে বললো -“রাহুল তোমার বউ
এর সাথে এই তিনদিনে অন্তত বার দশেক লাগিয়েছে রঞ্জিত। তোমার বউকে ও চটকিয়েছে,
ধামসিয়েছে,
এমন কি
তোমার বউ এর বুকের দুধ পর্যন্ত খেয়েছে। কিন্তু এত কিছু করেও তোমার বউ কে তোমার কাছ
থেকে কাড়তে পেরেছে কি? তোমার মাগিটা তো শেষ পর্যন্ত সেই তোমার বুকেই
শুয়ে আছে রঞ্জিত।পরমার জরানো কামার্ত গলায় এসব কথা শুনে আমার সমস্ত রাগ আর অভিমান
একনিমেষে গলে জল হয়ে গেল। আমি ওকে বুকে জাপটে ধরলাম। পরমা আমার বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে
জরানো গলায় বললো –“আমায় একবারটি করে দেখ রঞ্জিত তোমার বউটা সেই আগের মতই আছে,
সেই মাই,
সেই গুদ,
সেই ঠোঁট,
সব সেই একই
রকমের। রাহুলের সাথে এতবার লাগিয়েছে বলে তোমার বউ এর শরীরটা ক্ষয়ে
যায়নি। যা নিয়ে গিয়েছিলাম তার সবই ফেরত এনেছি, টিপেটাপে নিজের সম্পত্তি দেখে বুঝে নাও রঞ্জিত । এই বলে ও আমার একটা হাত নিজের মাই তে চেপে ধরলো। আমিও আস্তে আস্তে পরমার মাই টিপতে শুরু করলাম। পরমার একটা হাত আমার লুঙ্গির ভেতরে ঢুকে
পড়লো। ও আমার বিচির থলিটা নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে আস্তে আস্তে টিপতে লাগলো।-“রাহুলের সাথে লাগিয়ে কি খুব আরাম পরমা”? আমি এই ভাবে ওকে জিগ্যেস করবো আমি নিজেও ভাবতে পারিনি।-“উফফফফফফ সে যে কি সুখ কি বলবো তোমাকে রঞ্জিত। কিছু মনে করোনা রঞ্জিত একটা কথা তোমার কাছে খোলাখুলি স্বীকার করছি আমি,
আমাদের
ফুলশয্যার পর থেকেই তো তোমার সাথে লাগাচ্ছি,
কিন্তু এত
সুখ তোমার কাছে কোনদিনো পাইনি। তুমি বিশ্বাস কর সোনা
লাগিয়ে যে এত সুখ তোলা যায় তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। এই তিন দিনে কত বার যে আমরা
লাগিয়েছি কে জানে। সুমুদ্রের ঢেউর মত একের পর এক অর্গাজমের পর অর্গাজম আসছিল। তুমি
বললে বিশ্বাস করবে না রঞ্জিত ভগবান ওকে যেন শুধু নারী সম্ভোগ করার জন্যই
পাঠিয়েছে এই পৃথিবীতে। ওর ধনটা কি অসম্ভব টাইপের লম্বা আর থ্যাবড়া তোমাকে কি বলবো।
0 comments: